হোসেন আহমদঃ শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে শিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। সকল শিশু এখন স্কুলে আসছে। বছরের প্রথম দিনে শিশুদের মাঝে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ করা হচ্ছে। সময়মত সবগুলো বই পাওয়ায় সকলের জন্য শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ উন্মুক্ত হয়েছে। ঝরে পড়া অনেক কমে এসেছে। গত ১০ বছরে শিক্ষায় যে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে, এত অল্প সময়ে এ উন্নয়ন পৃথিবীর আর কোন দেশে হয়নি। এ উন্নয়ন যাতে অব্যাহত থাকে, সেজন্য ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকসহ শিক্ষা পরিবারের সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী ১২ নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) অডিটোরিয়ামে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ১৫৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর জানুয়ারির ১ তারিখে শিক্ষার্থীদের বই দেয়া হচ্ছে। এবারও এর ব্যত্যয় হবে না। এবার প্রায় ৩৬ কোটি পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি বই ইতোমধ্যে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অবশিষ্ট বই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চলে যাবে। তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে জেএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভবিষ্যতেও সকল পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে নায়েমের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সকল কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন। প্রশিক্ষণের মান বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার জন্য দক্ষ ও মানসম্পন্ন শিক্ষক প্রয়োজন। এজন্য দেশে-বিদেশে শিক্ষকদেও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি বলেন, শিক্ষকরাই জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলবেন। জাতির ভবিষ্যৎ নির্মানের দায়িত্ব শিক্ষকদের। এ দায়িত্ব পালনে তাদেরকে নিষ্ঠাবান ও নিবেদিতপ্রাণ হতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নির্ধারন করা হয়েছে। এ জন্য দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন। শিক্ষকরাই এ দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন। নায়েমের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর মোহাম্মদ শামসুল হুদা, ১৫৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মো. লোকমান হোসেন এবং কোর্স পরিচালক নাসরিন সুলতানা।
শিক্ষামন্ত্রী ১২ নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) অডিটোরিয়ামে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ১৫৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর জানুয়ারির ১ তারিখে শিক্ষার্থীদের বই দেয়া হচ্ছে। এবারও এর ব্যত্যয় হবে না। এবার প্রায় ৩৬ কোটি পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি বই ইতোমধ্যে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অবশিষ্ট বই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চলে যাবে। তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে জেএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভবিষ্যতেও সকল পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে নায়েমের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সকল কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন। প্রশিক্ষণের মান বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার জন্য দক্ষ ও মানসম্পন্ন শিক্ষক প্রয়োজন। এজন্য দেশে-বিদেশে শিক্ষকদেও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি বলেন, শিক্ষকরাই জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলবেন। জাতির ভবিষ্যৎ নির্মানের দায়িত্ব শিক্ষকদের। এ দায়িত্ব পালনে তাদেরকে নিষ্ঠাবান ও নিবেদিতপ্রাণ হতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নির্ধারন করা হয়েছে। এ জন্য দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন। শিক্ষকরাই এ দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন। নায়েমের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর মোহাম্মদ শামসুল হুদা, ১৫৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মো. লোকমান হোসেন এবং কোর্স পরিচালক নাসরিন সুলতানা।