এম ওয়াদুদ ইমরুল
গণতন্ত্র রক্ষা করেছেন দেশরত্ন শেখ হাসিন।।
গণতন্ত্র কারো সম্পত্তি নয়। যাদের ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের কথা মনে পড়ে এরা অশান্তি, নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। BNP’র কর্মসূচী দেখেছে মানুষ, ৯২ দিনের ঘটনাই সাক্ষী, পুনরাবৃত্তি হলে সে দায় কে নিবে? দুর্বৃত্তদের নামতে না দেয়াই সঠিক। BNP রাষ্ট্রীয় দিবসই ঠিকমত পালন করেনা, ৫ জানুয়ারি নিয়ে গলদগর্ম কেন? বেগম জিয়া নিয়মিত শহীদ মিনার স্মৃতিসৌধে যান না, গণতন্ত্র দিবস এলো কোত্থেকে?-বাংলাদেশের অস্তিত্ব ও সৃষ্টিতে জড়িয়ে আছে ১৯৫২-৭১ সাল অবধি ঘটে যাওয়া বীরগাঁথা। নাম মাত্র আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া BNP কখনো ঐতিহাসিক দিবস পালন করে না। এমনকি ২৬ মার্চ, ১৪ ডিসেম্বর, ১৬ ডিসেম্বরও স্বাচ্ছন্দ্যে পালন করেনা, কারন দিনগুলোর যে sacrifice & dedication তা BNP’র আদর্শের বিপরীত। তবে হ্যা, ৫ জানুয়ারির তোড়জোড় খুব লক্ষণীয়। কিন্তু কেন এ তৎপরতা, সে প্রশ্ন তোলাই যায়।-বিএনপি’র তো ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে না যাওয়ার ভুলের জন্য নিরবে-নিভৃতে “অনুশোচনা দিবস” পালন করা উচিত। তা না করে বলছে, গণতন্ত্র হত্যা দিবস। সত্যি বলতে কি, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপিই গণতন্ত্রের গলা কেটে সমাধি দিতে চেয়েছিল। সেদিন শেখ হাসিনা এবং তাঁর দল আওয়ামী লীগ বিএনপি-জামায়াতসহ সকল অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়ে সাংবিধানিক ধারাবাহিতা রক্ষার প্রয়াস নেন।
– দেশরত্ন শেখ হাসিনার সেদিনের সে সাহসী সিদ্ধান্তের ফসলই আজকের এই স্থিতিশীল বাংলাদেশ। যদি বেগম জিয়ার অনৈতিক হুমকির মুখে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি না হতো তাহলে দেশের পরিস্থিতি কি হতো, একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে সেটি ভাবলে আজও শিউড়ে ওঠি। এবং বেগম জিয়া ও তাঁর জঙ্গি-সঙ্গীরা তেমন একটি ভয়াবহ পরিণতির অপেক্ষায় ছিল যা থেকে তাঁরা অবৈধ ফায়দা হাসিল করতে পারে। আজকের শান্তির বাংলাদেশ এদের কাম্য নয়, বরং প্রায় fail state পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশ তাদের কাম্য।-বর্তমানে দেশের অগ্রগতির বাস্তবতায় বেগম জিয়া ও তাঁর বন্ধুরা খুব অসহায় বোধ করেন। তিনি মানবতা- বিরোধী বিচার বন্ধ করতে পারেননি,জামায়াতের কাছে তিনি প্রশ্নবিদ্ধ। পদ্মাসেতু, রেমিটেন্স, রিজার্ভ, বৈদেশিক সম্পর্ক সরকার সর্বত্রই সফল, শেখ হাসিনা সরকারের অর্জন। তাহলে আন্দোলনের ইস্যু কি? না, সেই অর্থে তাঁর হাতে কোনো ইস্যুই নেই। সে জন্যই বছরে একবার ৫ জানুয়ারির অপেক্ষা। বেগম সাহেবা, এভাবে শেষ রক্ষা হবেনা।। জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।।।
– দেশরত্ন শেখ হাসিনার সেদিনের সে সাহসী সিদ্ধান্তের ফসলই আজকের এই স্থিতিশীল বাংলাদেশ। যদি বেগম জিয়ার অনৈতিক হুমকির মুখে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি না হতো তাহলে দেশের পরিস্থিতি কি হতো, একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে সেটি ভাবলে আজও শিউড়ে ওঠি। এবং বেগম জিয়া ও তাঁর জঙ্গি-সঙ্গীরা তেমন একটি ভয়াবহ পরিণতির অপেক্ষায় ছিল যা থেকে তাঁরা অবৈধ ফায়দা হাসিল করতে পারে। আজকের শান্তির বাংলাদেশ এদের কাম্য নয়, বরং প্রায় fail state পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশ তাদের কাম্য।-বর্তমানে দেশের অগ্রগতির বাস্তবতায় বেগম জিয়া ও তাঁর বন্ধুরা খুব অসহায় বোধ করেন। তিনি মানবতা- বিরোধী বিচার বন্ধ করতে পারেননি,জামায়াতের কাছে তিনি প্রশ্নবিদ্ধ। পদ্মাসেতু, রেমিটেন্স, রিজার্ভ, বৈদেশিক সম্পর্ক সরকার সর্বত্রই সফল, শেখ হাসিনা সরকারের অর্জন। তাহলে আন্দোলনের ইস্যু কি? না, সেই অর্থে তাঁর হাতে কোনো ইস্যুই নেই। সে জন্যই বছরে একবার ৫ জানুয়ারির অপেক্ষা। বেগম সাহেবা, এভাবে শেষ রক্ষা হবেনা।। জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।।।
লেখকঃএম ওয়াদুদ ইমরুল,
সাবেক সাধারণ সম্পাদক,
গোলাপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ, সিলেট ।
তাং ১২/১/২০২০